বাস্তব জীবনের কষ্টের গল্প
ছেলেটির নাম ফাহিম। ছোটবেলা থেকে মুখে তোতলামির জন্য সবাই উপহাস করত। স্কুলে উপস্থাপনা দিতে গিয়ে কতবার হাসির পাত্র হয়েছে, তার হিসাব নেই। তবু সে থামেনি। একদিন সেই ফাহিম নিজের ভয় কাটিয়ে উঠে গিয়ে মঞ্চে দাঁড়ায়—সেদিন সে নিজেই নিজের গল্প বলে। আজ সে একজন স্পিচ থেরাপিস্ট। কষ্ট থেকে উঠে দাঁড়ানোটা কখনো সহজ হয় না, কিন্তু অসম্ভবও না।
---
বাস্তব জীবনের ফেসবুক স্ট্যাটাস
"সবাই তোমার হাসিমুখ দেখতে চায়, কিন্তু কেউ জানতে চায় না—তুমি সেই হাসির পেছনে কতটা অন্ধকার জমিয়ে রেখেছো। তাই নিজের কষ্ট নিজের মতো রাখো, কারণ এই সমাজ কেবল ফল দেখতে চায়, গাছটা কীভাবে বেড়ে উঠলো—তা নয়।"
---
বাস্তব সমাজ নিয়ে কিছু কথা
এই সমাজে তুমিই খারাপ, যদি তুমি প্রতিবাদ করো। কারণ অন্যায় দেখেও যারা চুপ থাকে, তারা 'ভদ্রলোক' আর প্রতিবাদী মানুষ হয়ে যায় 'অভদ্র'। এই সমাজ মেনে নিতে চায় না ভিন্ন কণ্ঠস্বর।
---
বাস্তব কথা
যখন তুমি ব্যর্থ, তখন সবাই বলে—"চেষ্টা করো"। যখন তুমি সফল, তখন বলে—"ভাগ্য ভালো ছিল"। আসলে মানুষের মুখের মূল্য অনেক কম, যদি তুমি নিজের লক্ষ্যে অটুট থাকো।
---
কষ্টের কিছু বাস্তব কথা
সবাই বলে সময় নাকি কষ্ট ভুলিয়ে দেয়। কিন্তু কেউ বোঝে না—সময় শুধু কষ্টটাকে ভিতরে ভিতরে অভ্যস্ত করে তোলে। একসময় কষ্ট হাসিমুখেই বসবাস শুরু করে।
---
বাস্তব জীবনে ঘটা বুলিং এর উদাহরণ
নাহিদ খুব নিঃসঙ্গ ছিল স্কুলজীবনে। তার গায়ের রঙ একটু কালো হওয়ায় সবাই ‘কোলার ঢাকনা’, ‘কালো ভূত’ বলে ডাকত। খেলায় কেউ তাকে দলে নিত না। একদিন সে ঘরে ফিরে আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে নিজেকেই ঘৃণা করতে শুরু করে। অনেক বছর পর, আজ সে একজন চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ, নিজেই নিজের আত্মবিশ্বাসের ডাক্তার। কিন্তু সেই কিশোর বয়সের ঘা এখনো তার কণ্ঠে কাঁপন আনে।