প্রচণ্ড হাসির বড় গল্প ১:
"বিয়ের কনডিশন"
রফিক সাহেব খুব কষ্ট করে একটা পাত্রী পছন্দ করলেন। মেয়ে দারুণ, পড়াশোনা করে, রান্নাও জানে। কিন্তু মেয়ের একটাই শর্ত:
– “বিয়ের পর আমি ফেসবুকের পাসওয়ার্ড পাবো!”
রফিক সাহেব হেসে বললেন:
– “পাসওয়ার্ড তো দিব, কিন্তু আমি তোমার মায়ের রেসিপির পাসওয়ার্ড চাই!”
মেয়ের মা রেগে গেলেন। বললেন:
– “তুমি কি আমার মেয়ে না আমার রান্নার শত্রু খুঁজছো?”
শেষে হলো বিয়ে।
কিন্তু আজ ৫ বছরেও রফিক সাহেব ফেসবুকের পাসওয়ার্ড দেয়নি, আর শাশুড়ি কিছুর রেসিপিও বলেননি।
তাদের সম্পর্ক এখনো "লগ ইন ব্যর্থ"।
---
প্রচণ্ড হাসির বড় গল্প ২:
"ভিক্ষুকের প্রেম"
একদিন এক ভিক্ষুক রোজার মাসে বলল—
– “ভাই একটু সাহায্য করেন, সারাদিন কিছু খাইনি।”
লোকটা দিল ১০ টাকা। ভিক্ষুক হাসি দিয়ে বলল—
– “এই টাকায় বউকে গোল্ড দিয়া আংটি কিনমু!”
লোকটা চমকে গিয়ে বলল—
– “তোমার তো খাবার নেই, বউ কোথা থেকে আসলো?”
ভিক্ষুক হেসে বলল—
– “ভাই, ওরাও তো মানুষের মতো, ভালোবাসা দিয়ে বউ বানাইছি, খাবার নাই তো কি হইছে?”
সেদিন থেকে ওই লোক আর কাউকে দান করে না, কারণ প্রেমিক ভিক্ষুক তার আত্মবিশ্বাস ভেঙে দিয়েছে!
---
রোমান্টিক হাসির জোকস (গল্পরূপে)
ছেলে মেয়েকে বলল—
– “তোমার জন্য আমি পাহাড় টপকাতে পারি, সাগর পাড়ি দিতে পারি!”
মেয়ে আবেগে বলল—
– “তাহলে বিকেলে আমার বাসায় এসো।”
ছেলে: “বাসায়? এই বৃষ্টিতে?”
মেয়ে: “পাহাড়-সাগর পার হবে, আর বৃষ্টি?”
সেদিন থেকে মেয়ে প্রেম ভেঙে এক কুকুর পালছে, কারণ কুকুর বৃষ্টিতেও আসে!
---
হাসির ধাঁধা (উত্তর সহ)
– এমন একটি জিনিস, যেটা না খেয়েও পেট ভরে!
উত্তর: বউয়ের বকা!
– এমন একটি প্রাণী, যার কোনো কথা না বলেই মানুষ ভয় পায়!
উত্তর: শ্বশুরবাড়ির বেড়াল!
---
হাসির স্ট্যাটাস (স্টাইলিশ)
> “বড় হওয়া সহজ নয় – ছোটবেলায় ৫ টাকায় চিপস আর হাসি দুইটাই পাওয়া যেত। এখন ৫০০ টাকায় শুধু মোবাইলে মেসেজ seen হয়।”
> “আমি এমন ফেমাস যে, মশারা পর্যন্ত রক্ত না খেয়ে আমার খবর নেয় – ‘ভাই কই ছিলেন এতোদিন?’”
---
হাসি নিয়ে ক্যাপশন (মজার মোড়কে)
> “হাসি দাও, ছবি নয় – কারণ ছবি দেখে কেউ প্রেমে পড়ে, হাসি দেখে তো মানুষ চাকরি ছেড়ে আসে!”
> “জীবনে টাকা না থাকলে সমস্যা নেই, হাসি থাকলেই সবাই ভাবে, তুমি বিদেশে থাকো!”