রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কবিতা
তুমি কোথা থেকে এসেছো— জিজ্ঞাসা করিনি কোনোদিন,
তোমার চরণপদধ্বনি শুধু শুনেছি মনের ভিতর।
তুমি এলে, আমার আকাশ আলোয় ভরে উঠলো,
নিভে গেল নিঃসঙ্গ রাতের দীপশিখা।
তোমার ছোঁয়ায় গন্ধ পেল চেনা কুসুম,
তোমার চোখের ঝিলিক ছড়িয়ে দিল রঙের বিস্তার।
আমি শুধু বসে রই, কবিতার ছায়ায়,
তোমার একটি কথার আশায়,
যেখানে শব্দেরা হার মানে—
সেখানে তুমি হয়ে ওঠো আমার একমাত্র কবিতা।
---
জীবনানন্দ দাশের কবিতা
রাত্রির শেষ ঘুমে যখন শহর ঘুমায়,
আমি তখন হাঁটি পায়ে চলা গলির ছায়ায়।
আমার চোখে নেই কোলাহল, নেই কোনো চিৎকার—
শুধু নিঃশব্দ এক জোছনায় ডুবে আছি আমি।
পুরনো ট্রামলাইন ধরে স্মৃতি নামে নীরবে,
ছিন্ন পত্রের মতো উড়ে যায় মন—
এ শহর জানে না, আমি কবে ফিরবো না।
নির্জনতার কণ্ঠে যে কবিতা বাজে—
সে আমার হৃদয়ের একান্ত সংগীত।
---
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রেমের কবিতা caption
“তোমার হাসি যেন এক চিলতে আকাশ
যেখানে সূর্যও প্রেমে পড়ে যায়।
আমি কোনোদিন বলিনি ভালোবাসি—
তবু তুমি তা জেনে গেছো,
আমার নীরবতার ভাঁজে ভাঁজে।”
---
আমাদের ছোট নদী কবিতা
আমাদের গ্রামের ধারে যে নদীটা ছিল—
সে ছিল আমাদের চঞ্চলতা, আমাদের অবসর।
ভোরবেলা তার জলে ঝিকিমিকি রোদ পড়ত,
আর সন্ধ্যায় কিশোর কণ্ঠে বাজত বাঁশির সুর।
সে নদী এখন নেই, মানচিত্রেও নেই,
তবুও আমার স্বপ্নে সে আসে নীরবে।
ছোট্ট একটা নৌকা বেয়ে যায় বুকের ভেতর,
আমার শৈশবের নদী, তুমি কি এখনও বয়ে যাও
কোনো এক অজানা নদীপথে?
---
অসম্ভব সুন্দর প্রেমের কবিতা
তুমি ছাড়া সকালটা ফিকে হয়ে যায়,
রোদ জেগে উঠে না, বাতাস গন্ধ পায় না।
তোমার চোখের একটুখানি কাঁপন—
আমার হৃদয় কেঁপে ওঠে হাজার বার।
আমি চেয়ে থাকি চাঁদের দিকে,
আর ভাবি— তুমি কি জানো আমার অপেক্ষার কথা?
তোমার প্রতিটি না বলা শব্দে
একটা করে কবিতা লিখে রাখি হৃদয়ে।
তোমার পাশে বসে থাকাই যেন জন্মজয়,
যেখানে সময় থেমে যায়,
ভালোবাসা তার সবচেয়ে সত্য রূপে
আমাদের দুজনকে এক করে।