নারীদের নিয়ে ইসলামিক ক্যাপশন
যে নারী নিজেকে হারাম থেকে দূরে রাখে, সে জান্নাতের পথে চলতে থাকে।
পর্দা শুধু কাপড় নয়, এটি একজন নারীর আত্মসম্মানের প্রতিচ্ছবি।
আল্লাহর প্রতি ভয়ই একজন নারীর সবচেয়ে বড় অলংকার।
জান্নাতের পথে সবচেয়ে সুন্দর হাঁটা হয় যখন একজন নারী নিজের ইজ্জতকে রক্ষা করে।
নম্রতা, লজ্জা আর তাকওয়ার মাঝে নারীর প্রকৃত সৌন্দর্য লুকিয়ে থাকে।
নারীদের নিয়ে কেয়ামতের আলামত
যখন নারী সৌন্দর্য প্রদর্শনের প্রতিযোগিতায় নামবে, কেয়ামতের ঘনঘটা শুরু হবে।
যখন মায়েরা হবে অবহেলিত, আর সন্তানরা হবে বিদ্রোহী— ফিতনার যুগ আসবে।
নারীরা পুরুষদের মতো আচরণ করবে, আর পুরুষরা তাদের অনুকরণ করবে— কেয়ামতের দিন কাছে আসবে।
যখন নারীরা বিনা প্রয়োজনে ঘর ছাড়বে এবং ঘরের দায়িত্ব উপেক্ষা করবে, তখন সমাজে ফিতনা ছড়িয়ে পড়বে।
নারীর কণ্ঠ হবে চাহিদার বাণিজ্য, পোশাক হবে আকর্ষণের ফাঁদ— সেই সময় হবে কেয়ামতের পূর্বপ্রস্তুতি।
নারীদের নিয়ে ইসলামিক উক্তি
একজন ধর্মপরায়ণ নারী, গোটা সমাজের সুস্থতার কারণ হতে পারে।
যে নারী আল্লাহর ভয়কে হৃদয়ে ধারণ করে, তার ভেতরেই লুকিয়ে থাকে পরিপূর্ণ রূপ।
নারী যখন ইবাদতের মাধ্যমে নিজেকে সাজায়, তখন সে জান্নাতের রত্ন হয়ে ওঠে।
ইসলাম নারীদের মর্যাদায় ভূষিত করেছে, অপমান নয়— রক্ষা করেছে।
আল্লাহর পথে থাকা একজন নারী হাজার রূপবতীর চেয়ে উত্তম।
নারীদের নিয়ে কোরআনের আয়াত
“আর তোমরা নারীদের প্রতি সদাচরণ করো। নিশ্চয়ই আল্লাহ সদাচরণকারীদের পছন্দ করেন।” — সূরা নিসা
“মুমিন পুরুষ ও মুমিন নারীরা একে অপরের সহায়ক।” — সূরা তওবা
“যারা তাদের যৌন অঙ্গকে সংযত রাখে, তারা সফল।” — সূরা মুমিনুন
“আল্লাহ যার ইচ্ছা তাকে হেদায়েত দেন, আর নারীরা ও পুরুষেরা একইভাবে পুরস্কার পাবেন।” — সূরা আহযাব
“আল্লাহ তাকেও উত্তম প্রতিদান দেন, যে নারী ঈমান ও আমল দ্বারা জীবন সাজায়।” — সূরা যুমার
নারীদের নিয়ে হাদিস
“যে নারী পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করে, রোজা রাখে, সতীত্ব রক্ষা করে এবং স্বামীর আনুগত্য করে, সে জান্নাতের যে দরজা চায়, সে দিয়ে প্রবেশ করতে পারবে।” — আহমদ
“একজন নারীর জন্য পর্দা তার সম্মান রক্ষা করে।” — বুখারি
“তোমাদের সবচেয়ে উত্তম সেই, যে তার স্ত্রীর কাছে উত্তম।” — তিরমিজি
“যে নারী আল্লাহর ভয়ে কাঁদে, তার অশ্রু জান্নাতের পানি হয়ে যায়।” — ইবনে মাজাহ
“মায়ের পায়ের নিচে জান্নাত, তাকে সম্মান করো।” — নাসাঈ
